“শিল্প গবেষণায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরত্ব: বিশ্ববিদ্যালয়-শিল্প প্রতিষ্ঠান যৌথ গবেষণা” শীর্ষক গোল টেবিল আলোচনা

এক নজরে

আয়োজক: চিন্তার চাষ
৩০ জানুয়ারি ২০১৬, শনিবার
ভিআইপি লাউঞ্জ, জাতীয় প্রেসক্লাব

সভাপতি: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
সাবেক গভর্নর, বাংলাদেশ ব্যাংক
মূল প্রবন্ধ উপস্থাপক: ড. শফিক উজ জামান
পরিচালক, ব্যুরো অব ইকোনমিক রিসার্চ ও অধ্যাপক অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

আলোচকবৃন্দ

১. প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউসুফ আলী মোল্লা
সদস্য, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)

২. ড. এ. আই. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ
অধ্যাপক, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩. ড. এম. এম. আকাশ
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ও অধ্যাপক, অর্থনীতি বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৪. ড. হাসিনা খান
অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৫. ড. জেবা আই সেরাজ
অধ্যাপক, প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

৬. বাবুল চন্দ্র রায়
পরিচালক (গবেষণা ও মান নিয়ন্ত্রণ), বাংলাদেশ পাটকল কর্পোরেশন (বিজেএমসি)

৭. মুহাম্মদ শফিকুর রহমান
চেয়ারম্যান, ‘চিন্তার চাষ’

৮. এম জাকির হোসেন খান
ভাইস-চেয়ারম্যান, ‘চিন্তার চাষ’

প্রেক্ষাপট

একটি দেশের স্বাধীনতা তখনই অর্থবহ হয় যখন দেশটি অর্থনৈতিকভাবে স্বনির্ভর হয়। অর্থাৎ অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতাই অর্থবহ স্বাধীনতার পূর্বশর্ত। নিজ মেধা ও চিন্তার বিকাশের মাধ্যমে মানুষের কল্যাণে নতুন নতুন উপকরণ উদ্ভাবন ও জ্ঞান সৃজন ব্যাতীত অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা অর্জনের কোন বিকল্প নেই। উদ্ভাবনে মনোনিবেশ না করে প্রযুক্তি ও ভোগ্য পণ্য ক্রয়ের মাধ্যমে সাময়িকভাবে স্বাচ্ছন্দে জীবনযাপন করা যায় কিন্তু এর দ্বারা কখনও মর্যাদাশীল জাতি হিসেবে নিজের পায়ে দাঁড়ানো যায় না। অন্যের মুখাপেক্ষী থাকার ফল হিসেবে পরিণামে বরণ করে নিতে হয় পরাধীনতার নতুন পরাকাষ্ঠা। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ হচ্ছে গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জ্ঞান উদ্ভাবন ও এর মাধ্যমে নিজেই নিজেদের সমস্যার সমাধান করা। এই জ্ঞান ব্যবহার করে শিল্প-কারখানাগুলো অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি আনছে। জ্ঞান সৃষ্টিতে যেমন গবেষণার কোন বিকল্প নেই তেমনি এই জ্ঞানকে মানুষের কল্যাণে পৌছে দিতে শিল্প উদ্যোগেরও কোন বিকল্প নেই। গবেষণা ও শিল্প উদ্যোগের যুগপৎ পথচলাই এনে দিতে পারে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা ও সমৃদ্ধি। সারা বিশ্বে বিভিন্ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়সমূহ গবেষণার মাধ্যমে নতুন নতুন জ্ঞান সৃজন করছে। এ ক্ষেত্রে গবেষণা কাজে শিল্প উদ্যোগের প্রয়োজনে বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের বিপুল মেধা ও অবকাঠামোগত ঐশ্বর্য একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

উল্লেখযোগ্য কিছু মুহুর্ত
প্রকাশনা

অনুষ্ঠানটির মূল প্রবন্ধ এবং উপস্থিত বিজ্ঞানী, গবেষক, অর্থনীতিবিদ, শিল্প প্রতিনিধি ও সুশীল সমাজ প্রতিনিধিগণের সক্ষিপ্ত বক্তব্য গ্রথিত করা হয়েছে এই প্রকাশনায়।

Share This